‘‘আসন্ন পৌর নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করন, প্রার্থী ভেদে কারোসাথে বৈষম্যমূলক আচরণ না করা ও সকল প্রার্থী ও তার কর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ প্রসঙ্গে রিটারনিং অফিসার, জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের নিকট স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী হাজী মাহমুদুল হক ভূইয়ার লিখিত আবেদন।”
অদ্য ৯ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ ইং রোজ মঙ্গলবার বেলা ১২:০০ ঘটিকার সময় আসন্ন পৌর নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করণ, প্রার্থী ভেদে কারোসাথে বৈষম্যমূলক আচরণ না করা ও সকল প্রার্থী ও তার কর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ প্রসঙ্গে রিটার্নিং অফিসার, জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের নিকট স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী হাজী মাহমুদুল হক ভূইয়া লিখিত আবেদন করিয়া বলেন যে, আমি পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে মেয়র পদে প্রাথমিক বাছাইয়ে মনোনীত হয়েছি। পৌর এলাকায় আমার ব্যাপক জনপ্রিয়তা বিদ্যমান। সুষ্ঠু নির্বাচন হলে আমি জয়ের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী। কিন্তু বিশেষ প্রার্থীর (সরকার দলীয়) পক্ষ থেকে আমাকে নানাভাবে হুমকি-ধামকি দেয়া হচ্ছে। আমাকে জেলে ঢুকিয়ে দেয়া হবে, আমার কর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা দেয়া হবে, ইত্যাদি ইত্যাদি। এমতাবস্থায়, আমার কর্মীরা মানসিক শক্তি হারিয়ে ফেলছে। আমিও শংকার মধ্যে দিন পার করছি। বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে, বিশেষ মাধ্যমে প্রাপ্ত খবরে জানতে পারলাম যে, আমার বিরুদ্ধে মামলার ইস্যু তৈরী করতে নৌকার অফিস পোড়ানো হবে এবং বিভিন্ন স্থানে বোমা ফাটানো হবে। উক্ত মামলায় আমাকে ও আমার ৫১ জন পরিক্ষিত কর্মীকে আসামী করে জেলে ঢোকানো হবে। নির্বাচনে যাতে এ ধরনের ঘটনা না ঘটে তার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা অপরিহার্য। মহোদয়! প্রতিদ্বন্দীতা নির্বাচনের সৌন্দর্য্য, ক্যাম্পেইন নির্বাচনী আমেজ, নির্বাচন হলো ক্ষমতার পালাবদলের সিঁড়ি। নির্বাচন হলো উপর্যুক্ত ব্যক্তির চেয়ারে বসার পরিক্রমা। নির্বাচন হলো জনগণের আশা আকাঙ্খার প্রতিফলন। তাকে বাধাগ্রস্থ্য করা তো গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রাকে ব্যাহত করার নামাস্তর। আমার বিরুদ্ধে কোন মামলায় ওয়ারেন্ট নেই। অথচ আমাকে জেলে ঢোকানোর ভয় দেখানো হচ্ছে। নির্বাচনী বিধি মোতাবেক কোন প্রার্থী পুরাতন মামলায় জামিনে থাকলে নির্বাচন চলাকালীন সময়ে তাতে ওয়ারেন্ট ইস্যু করা যায় না। এ বিষয়ওি আপনার সু-বিবেচনার জন্য নজরে আনলাম। এমতাবস্থায়, নির্বাচনে স্বাধীনভাবে ও নির্ভয়ে আমার কার্যক্রম পরিচালনার জন্য আমি ও আমার কর্মীদের যাতে কোন ধরনের ভীতি প্রদর্শনে বিহবল বা হয়রানী না করা হয় তা নিশ্চিত করা জরুরি। উল্লেখিত বিষয়গুলো আমলে নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করলে নির্বাচনটি হতে পারে অংশগ্রহণমূলক, উপভোগ্য ও প্রানবন্ত। তাই সকল প্রার্থী ও কর্মীদের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে রিটার্নিং অফিসার, জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের নিকট আবেদন জানান।
রিটর্নিং অফিসার, জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের নিকট আবেদন প্রদান কালে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী হাজী মাহমুদুল হক ভূইয়ার সাথে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশের প্রখ্যাত আলেমেদ্বীন মরহুম বড় হুজুরের সাহেবজাদা মাওলানা আব্দুল কাইয়ূম, জেলা আওয়ামীলীগের উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য আলহাজ¦ আজিজুর রহমান বাচ্চু, জেলা কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ ফরিদউদ্দিন দুলাল, সহ-সভাপতি আতাউর রহমান ভূইয়া জাকির, প্রচার সম্পাদক সারোয়ার আলম, সদস্য আবুল কালাম, জেলা যুব লীগের সহ-প্রচার সম্পাদক শেখ শওকত ওসমান, পৌর আওয়ামীলীগের উপদেষ্ট মন্ডলীর সদস্য আবু সিদ্দিক, সমাজ সেবক আলহাজ¦ শফিকুল হক ভূইয়া, সমাজ সেবক শাহজাহান মিয়া, সমাজ সেবক রফিকুল ইসলাম রতন, সমাজ সেবক শরিফুল হক সুজন, ১২ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ সাংগঠনিক সম্পাদক মাসুদ রানা পান্না, যুবলীগ নেতা আল আমীন আলাল, হোসেন মঞ্জু ও গাজীউর রহমান প্রমুখ।
‘‘আসন্ন পৌর নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করন, প্রার্থী ভেদে কারোসাথে বৈষম্যমূলক আচরণ না করা ও সকল প্রার্থী ও তার কর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ প্রসঙ্গে রিটারনিং অফিসার, জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের নিকট স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী হাজী মাহমুদুল হক ভূইয়ার লিখিত আবেদন।”
অদ্য ৯ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ ইং রোজ মঙ্গলবার বেলা ১২:০০ ঘটিকার সময় আসন্ন পৌর নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করণ, প্রার্থী ভেদে কারোসাথে বৈষম্যমূলক আচরণ না করা ও সকল প্রার্থী ও তার কর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ প্রসঙ্গে রিটার্নিং অফিসার, জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের নিকট স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী হাজী মাহমুদুল হক ভূইয়া লিখিত আবেদন করিয়া বলেন যে, আমি পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে মেয়র পদে প্রাথমিক বাছাইয়ে মনোনীত হয়েছি। পৌর এলাকায় আমার ব্যাপক জনপ্রিয়তা বিদ্যমান। সুষ্ঠু নির্বাচন হলে আমি জয়ের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী। কিন্তু বিশেষ প্রার্থীর (সরকার দলীয়) পক্ষ থেকে আমাকে নানাভাবে হুমকি-ধামকি দেয়া হচ্ছে। আমাকে জেলে ঢুকিয়ে দেয়া হবে, আমার কর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা দেয়া হবে, ইত্যাদি ইত্যাদি। এমতাবস্থায়, আমার কর্মীরা মানসিক শক্তি হারিয়ে ফেলছে। আমিও শংকার মধ্যে দিন পার করছি। বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে, বিশেষ মাধ্যমে প্রাপ্ত খবরে জানতে পারলাম যে, আমার বিরুদ্ধে মামলার ইস্যু তৈরী করতে নৌকার অফিস পোড়ানো হবে এবং বিভিন্ন স্থানে বোমা ফাটানো হবে। উক্ত মামলায় আমাকে ও আমার ৫১ জন পরিক্ষিত কর্মীকে আসামী করে জেলে ঢোকানো হবে। নির্বাচনে যাতে এ ধরনের ঘটনা না ঘটে তার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা অপরিহার্য। মহোদয়! প্রতিদ্বন্দীতা নির্বাচনের সৌন্দর্য্য, ক্যাম্পেইন নির্বাচনী আমেজ, নির্বাচন হলো ক্ষমতার পালাবদলের সিঁড়ি। নির্বাচন হলো উপর্যুক্ত ব্যক্তির চেয়ারে বসার পরিক্রমা। নির্বাচন হলো জনগণের আশা আকাঙ্খার প্রতিফলন। তাকে বাধাগ্রস্থ্য করা তো গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রাকে ব্যাহত করার নামাস্তর। আমার বিরুদ্ধে কোন মামলায় ওয়ারেন্ট নেই। অথচ আমাকে জেলে ঢোকানোর ভয় দেখানো হচ্ছে। নির্বাচনী বিধি মোতাবেক কোন প্রার্থী পুরাতন মামলায় জামিনে থাকলে নির্বাচন চলাকালীন সময়ে তাতে ওয়ারেন্ট ইস্যু করা যায় না। এ বিষয়ওি আপনার সু-বিবেচনার জন্য নজরে আনলাম