দিঘলিয়ার ইতিহাসে প্রথম এসআই এস.এম.হাবিবুল্লাহ
এস.এম.শামীম
দিঘলিয়া উপজেলা প্রতিনিধ
দিঘলিয়ার ইতিহাসে এই প্রথম মানুষ যে নিজে না খেয়ে একাধিক অনাহারের মুখে খাবার তুলে দিয়েছেন, নিজে সারাদিন ডিউটি করে নিজের কোয়াটারে ফিরে, চাল আলু সিদ্ধ করে সুধু আলু ভর্তা করে এক বেলা ভাত খেয়ে জিবন যাপন করছে, এবিষয় গুলো দিঘলিয়া থানায় তার নিজ কোয়ার্টার এ গিয়ে দেখাযায় আজ পযন্ত উক্ত এসএম হাবিবুল্লাহ সিআইডি পুলিশ হিসেবে ও সুনামের দীর্ঘ ১৬ বছর যাবৎ সততা ও নিষ্ঠার সাথে পুলিশের এসআই পদে চাকরি করে আসছে, আমি এস.এস.শামীম পেশায় একজন সাংবাদিক, গত ২০ সালের ডিসেম্বর ২৮ ইং আনুঃ রাত ২.৩০ মিঃ দিকে নিজ ঘরে ঘুমাচ্ছিলাম হটাৎ একটি ফোন আসে 01960-406633 এই নাম্বার থেকে আমি ফোন টি রিসিভ করতেই বলে শামীম সাহেব আপনার বাড়ির বাইরে তিন রাস্তার মোড়ে একটু আসেন আমি কিছু বুঝতে না পেরে তাড়াতাড়ি বাইরে বেড়িয়ে দেখি এসআই, এস.এম.হাবিবুল্লাহ স্যার ও তার সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে, আমি জানতে চাইলাম স্যার কি ব্যাপারে ডেকেছেন, তখন তিনি উওর দিলেন জানতে চাইলো গাজী আবদুর রহমান, এর বাড়ি টা কোথায় আমি নিয়ে গেলাম, এসএম হাবিবুল্লাহ সর্ব হারা গাজী আবদুর রহমান কে কম্বল দিয়ে বললেন বাবা আপনি খালি মাটিতে ঘুমাচ্ছেন, কেন এসময় গাজী আবদুর রহমান, বলেন আমার তো কেউ নাই দেখবে কে, তখন দিঘলিয়া থানার এসআই এসএম হাবিবুল্লাহ স্যার বলেন আজ থেকে আপনার খাওয়া পরা সব কিছু আমি বহন করব,তার পরের দিন গভীর রাতে একটি চৌকিখাট উক্ত গাজী আবদুর রহমান এর বাড়িতে দিয়ে আসে এমনকি প্রতি মাসে সামান্য বেতন এর টাকা থেকে গাজী আবদুর রহমান ও বিভিন্ন অসহায় মানুষের মধ্যে বিলিয়ে দেয় তাদের মুখে দু বেলা দু মুঠো ভাত যাতে খেতে পারেন। খবর নিয়ে জানাযায় এসএম হাবিবুল্লাহ স্যারের পরিবারে ছোট্ট বাচ্চা ও সহ ধর্মীনী খুলনাতে থাকে একটি ছোট্ট ঘটনা আপনাদের মাঝে তুলে ধরলাম, এ ধরনের একাধিক আত্মোত্যাগের ঘটনা রয়েছে কিন্তু এসআই এস. এম.হাবিবুল্লাহ একই পোস্টে থেকে ও ১৬ বছর যাবৎ একই ভাবে অসহায় মানুষের সেবা করে আসছে এই ধরনের পুলিশ অফিসার কে আপনারা কি বলবেন মতামত জনগণের কাছে।