মুজিব বর্ষের অঙ্গীকার গৃহহীন থাকবেনা কোন পরিবা
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি
এমন রাষ্ট্রই চেয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু, ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের রণাঙ্গনের মুক্তিযোদ্ধারা, বীর বীরাঙ্গনারা। স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশের সকল মানুষের বাসস্থান এর নিশ্চয়তা দিতে কাজ করে যাচ্ছে গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।তারই হাতধরে ৭০,০০০/ গৃহহীন পরিবারকে দেন স্থায়ী পাকাঘর।
আমরা মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী প্রজন্ম এই রাষ্ট্রই চাই, “যেই রাষ্ট্র প্রতিটা নাগরিকের কথা ভাববে, গৃহহীন ও কর্মহীন মানুষের কথা ভাববে।তারই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতেছে গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আমাদের পার্বত্য অঞ্চলে বিশেষ করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বিশেষ নজরদারির কারনে আমরাও এই উন্নয়ন থেকে বাদ যাই নি।
বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সেই রাষ্ট্র গঠনের পথে বাংলাদেশ।
এটা বাস্তবায়ন করতে আমি হোসাইন মোঃ আবু তৈয়ব চেয়ারম্যান উপজেলা পরিষদ ফটিকছড়ি এবং জনাব সায়েদুল আরেফিন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফটিকছড়ি এবং জেবুন নাহার মুক্তা ভাইস চেয়ারম্যান উপজেলা পরিষদ ফটিকছড়ি এবং জনাব এডভোকেট সালামত উল্লা ভাইস চেয়ারম্যান উপজেলা পরিষদ ফটিকছড়ি দিনরাত নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছি মানুষের সেই কাক্ষিত ঘর নির্মাণ করে বুঝিয়ে দিতে।
আরেক জন এর কথা না বললে নয় উপজেলা পরিষদের ড্রাইভার আইনাল হাওলাদার ভাই যিনি এই প্রশংসা এবং উন্নয়নের ভাগীদার।
যিনি সকল উদ্বতন কর্মকর্তার সাথে দিনরাত অবিরাম ছুটে চলেতেছেন কোন ক্রান্তি যাকে ছুতে পারে নি।
ফটিকছড়ি সহ বৃহত্তর পার্বত্য অঞ্চলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নজরদারি এবং সঠিক দিক নির্দেশনা বাস্তবায়ন করতে আমরা উপজেলা পরিষদের পক্ষ থেকে দিনরাত নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছি।
মুজিববর্ষ উপলক্ষে প্রায় ৯ লাখ গৃহহীন পরিবার পাচ্ছেন ঘর।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা “ভূমিহীন ও গৃহহীনকে ঘর প্রদান কার্যক্রম” এর প্রথম পর্যায়ের শুভ উদ্বোধন করেন।
দেশের ৬৪ জেলার ৪৯২টি উপজেলার ৬৯ হাজার ৯শ’ ৪ জন গৃহহীন পরিবারকে দেয়া হচ্ছে এই ঘর।
সব ঘরেই থাকছে বিদ্যুৎ ও পানির ব্যবস্থা এবং প্রতিটি জমি ও বাড়ির মালিকানা দেয়া হচ্ছে স্বামীস্ত্রীর যৌথ নামে।
দেশের গৃহহীন প্রতিটি মানুষ ঘর না পাওয়া পর্যন্ত এই কার্যক্রম চলমান থাকবে।
জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু
জয়তু শেখ হাসিনা।
এই গৃহহীন পরিবার গুলোকে ঘর বুঝিয়ে দিতে আমাদের ফটিকছড়ির উপজেলা নির্বাহী অফিসার সায়েদুল আরেফিন, সহকারি কমিশনার ভুমি সহ এর সাথে জড়িত সকলে কঠোর পরিশ্রম করে যাচ্ছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা পাওয়ার পর।
আমি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে সকলের কাছে আন্তরিক ভাবে কৃতজ্ঞতা জানাই।
আমি আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাই আমাদের ফটিকছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার সায়েদুল আরেফিন কে। যিনি প্রধানমন্ত্রীর দিক নির্দেশনা পাওয়ার সাথে সাথে সার্বক্ষণিক ভাবে আমার সাথে যোগাযোগ করে ঘর নির্মাণ এর কার্যক্রম তদারকি করেন।
সায়েদুল আরেফিন ফটিকছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করার পর থেকে সততা ও নিষ্ঠার সাথে কাজ করে যাচ্ছেন। এজন্য ফটিকছড়ি উপজেলার সকল মানুষের অন্তরে স্থান করে নিয়েছেন জনাব সায়েদুল আরেফিন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফটিকছড়ি।
মুজিব শত বর্ষের অঙ্গীকার গৃহহীন থাকবেনা কোন পরিবার মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর এই কার্যক্রম চলমান এবং ভবিষ্যতে চলবে।
আমাদের ফটিকছড়ির একটা পরিবার ও গৃহহীন থাকবেনা আমি এই অঙ্গীকার করছি।
আমি হোসাইন মোঃ আবু তৈয়ব চেয়ারম্যান উপজেলা পরিষদ ফটিকছড়ি আমার দেহে যতক্ষণ নিঃশ্বাস থাকবে ততক্ষণ বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়তে নিজের জীবন বাজি রাখতে প্রস্তুত।
আমাদের কার্যক্রম এর বাহিরে কোন পরিবার যদি গৃহ পাওয়ার যোগ্য কিন্তু পান নি তাহলে অবশ্যই আমার সাথে অথবা আমাদের উপজেলা নির্বাহী অফিসার সায়েদুল আরেফিন এর সাথে অথবা আমাদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান জেবুন নাহার মুক্তা সহ যে কারও সাথে যোগাযোগ করবেন আমরা অবশ্যই আপনাদের ঘর নির্মাণ করে দিব ইনশাআল্লাহ।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু