সোনাইমুড়ীতে মুক্তিযোদ্ধার বাড়ি সন্ত্রাসীর দখলে, প্রশাসনে বিচার চেয়ে চেয়ে ক্লান্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা
🇧🇩#মাননীয় #প্রধানমন্ত্রীর বরাবরে #মুক্তিযোদ্ধার #খোলাচিঠি
🇧🇩—————————————————————-
#বীর #মুক্তিযোদ্ধা অজিত রঞ্জন বড়ুয়া এর #পৈত্রিক #ভিটা #বাড়ি #ভূমিদস্যুও চাঁদাবাজ,সন্ত্রাসীর দখলে(#ভারতীয় #তালিকার #মুক্তিযোদ্ধা) #সোনাইমুড়ি ,#উপজেলা,#নির্বাহী #অফিসার,#ভিটা,#বাড়ি #উদ্ধারে,ভূমিদস্যু ও চাঁদাবাজ সন্ত্রাসীদের নিকট অসহায়।ভিটা,বাড়ি উদ্বারে #প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা। ⛔
🕳️🕳️🕳️🕳️🕳️🕳️🕳️🕳️🕳️🕳️🕳️🕳️🕳️🕳️🕳️🕳️
#মানবাধিকার কোথায় আজ,#মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষেত্রে কি মানবাধিকার প্রযোজ্য নয়।বীর মুক্তিযোদ্ধা অজিত রঞ্জন বডুয়া ( রঞ্জু/ রঞ্জিত) এর,তপশীলোক্ত #পৈত্রিক #ভিটা বাড়ি বহু দিন পযর্ন্ত #স্থানীয় ভূমি দস্যু ও #সন্ত্রাসী দ্বারা বেদখল থাকায় একজন সাহসী #বীর মুক্তিযোদ্ধা #হওয়া সত্ত্বে ও তাদের বিরুদ্ধে কোন #প্রতিরোধ গডে তুলতে পারেননি।বর্তমান সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষে হওয়ায় পৈত্রিক ভিটাবাড়ি ফেরত পাবার আশায় প্রশাসনে বহু স্থানে /দ্বারে,দ্বারে প্রতিকারের জন্য আবেদন, নিবেদন করে থাকেন এই বীর মুক্তিযোদ্ধা।(মুক্তিযুদ্ধে তিনি সশস্ত্র সম্মুখ যুদ্ধ করিয়াছেন) এরই পেক্ষিতে,
🟨উপজেলা নির্বাহি অফিসার,এর কার্যালয় সোনাইমুড়ি গত১৭/০৭২০১৯ ইং বুধবার এক গনশুনানির #আয়োজন করেন।গনশুনানিতে -মিয়াপুর বড়ুয়া পাড়ার সাবেক মেম্বার,বাবু রতন বডুয়া ও শিক্ষক শুনিল বডুয়া সহ আরো অনেক গন্য মান্য ব্যক্তি উপস্থিত ছিলেন।উক্তগনশুনানীতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা,সন্ত্রাসী ভূমিদস্যু নির্মল রাজ বংশীকে মুক্তিযোদ্ধা অজিত রঞ্জন বড়ুয়ার পৈত্রিক ভিটা বাড়ি সন্ত্রাসীদের মাধ্যমে কেন দখল করিয়াছ,জিজ্ঞাসা করিলে সে জানায়,এটা তাদের ভিটা বাড়ি,তখন তপশীলোক্ত খতিয়ান দেখাতে বলিলে সে জানায় উল্লেখিত দাগের কোনো খতিয়ান তাদের নাই।
এছাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে সন্ত্রাসী নির্মল রাজ বংশী হুমকি স্বরে বলে উঠে আপনাকে কোন কাগজ পএ দেখাতে আমরা বাধ্য নই। মুক্তিযোদ্ধার ঘর কেন ভেঙ্গেদিয়েছ,(যাহা গত ২২/০৪/২০১২ ইং ঘর ভেঙ্গে দেয়।)উপজেলা নির্বাহী অফিসার জিজ্ঞাসা করিলে সন্ত্রাসী নির্মল রাজবংশী উওেজিত হয়ে বলে আমাদের জায়গা উপর ঘর ছিল তাই ভাঙ্গিয়া দিয়েছি, গনশুনানি চলাকালীন উপজেলা নির্বাহি কর্মর্কতা জনাবা,টিনা পাল এর সামনেই বাদি মুক্তিযোদ্ধা,অজিত রঞ্জন বডুয়া কে এবং উপস্থিত গন্য, মান্য ব্যক্তি গনের সম্মুখে বিভিন্ন হুমকি, ধমকি প্রদর্শন করে থাকে। উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা অপ্রীতিকর ঘটনা এড়ানো জন্য সন্ত্রাসী নির্মল রাজবংশী ও তার সহযোগীদের বার, বার সংযত আচরণ করতে বলেন।উপজেলা নির্বাহী অফিসার ।উক্ত গনশুনানীর কেন সুরাহা প্রদান করেননি তাহা বোধগম্য নহে।
🟨জেলা প্রশাসক নোয়াখালী বরাবর ০৩/১০/২০১৯ ইং পৈত্রিক ভিটে বাড়ি সন্ত্রাসী নির্মল রাজবংশীর দখল হতে উদ্ধারের জন্য একটি আবেদন করিয়া থাকে। তৎপ্রেক্ষিতে জেলা প্রশাসক মহোদয়, ইউএনও’ সোনাইমুড়ি কে সরেজমিনে তদন্ত পূর্বক তদন্ত প্রতিবেদন পাঠানোর নির্দেশ দেয়।সোনাইমুড়ির ইউএনও মহোদয়,তাহার অধীনস্ত কানুনগো ও সার্ভেয়ার এর তদন্ত প্রতিবেদনটি সারক নাম্বার- ১০৭১ তারিখ০৫/১১/২০১৯ইং মর্মে জেলা প্রশাসক কার্যালয় নোয়াখালীতে তদন্ত প্রতিবেদন খানা প্রেরণ করে থাকে। তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখিত রইয়াছে বিবাদী নির্মল রাজবংশীর উল্লেখিত খতিয়ান ও দাগের বৈধ কোন কাগজপত্র তাহাদের নাই, জোরপূর্বক ভিটেবাড়ি সন্ত্রাসী নির্মল রাজবংশী দখলে রাখিয়াছে।তদন্ত প্রতিবেদনে আরো উল্লেখিত রহিয়াছে, মুক্তিযোদ্ধা অজিত রঞ্জন বড়ুয়া ও তাহার ছেলেদের তদন্ত কালীন সময়ে তাহাদের সম্মুখে বিভিন্ন গালিগালাজ ও দেখে নেওয়ার হুমকি ধুমকি প্রদর্শন করে থাকে সন্ত্রাসী নির্মল রাজবংশী ও তাহার সহযোগীরা। জেলা প্রশাসক মহোদয় অদ্যবধি ও উক্ত আবেদনের সুরাহা প্রদান করেননি।মুক্তিযোদ্ধা অজিত রঞ্জন বড়ুয়া, পিতা- মৃত চন্দ্র মোহন বড়ুয়া, গ্রাম- মিয়াপুর, (বড়ুয়া পাড়া), ডাকঘর- রশিদপুর, থানা- সোনাইমুড়ি, (সাবেক- বেগমগঞ্জ), জেলা- নোয়াখালী।
১৯৭১ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে সাড়া দিয়ে তিনি মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় অংশ গ্রহণ করে থাকেন। ভারতে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কল্যান ট্রাষ্টে রক্ষিত প্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকায় ০৪নং খন্ডে ২৮৭৩৯ (আটাইশ হাজার সাতশত ঊনচল্লিশ) নং ক্রমিকে নাম লিপিবদ্ধ রহিয়াছে।তিনি বর্তমানে নোয়াখালী জেলার, সেনবাগ-থানার মতইন গ্রামে বার্ধক্য জনিত রোগাক্রান্ত হইয়া অত্যন্ত মানবেতর জীবন যাপন করিতেছে।
তপশীলোক্ত সম্পত্তিতে জোরপূর্বক অনধিকার প্রবেশ করত বেদখল, ঘর,বাড়ী ভাংচুর, চাঁদা দাবী ও গাছপালা কর্তনসহ বিভিন্ন সন্ত্রাসী কার্যকলাপের ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট থানায় অভিযোগ করিতে গেলে থানা কর্তৃপক্ষ অজ্ঞাতকারনে অভিযোগ নিতে অনীহা প্রকাশ করে। পরবর্তীতে নোয়াখালী জেলার বিজ্ঞ আদালতে পিটিশন মামলা নং- ২৬৯/১২ দায়ের এর প্রেক্ষিতে সোনাইমুড়ি থানা পুলিশ কর্তৃক তদন্ত প্রতিবেদন-উল্লেখ করে ১৯৮৪ ইং সালে জনৈক আঃ রশিদের নিকট সাফ কবলা মূলে বিক্রি এবং আঃ রশিদ কর্তৃক মধুসুদন রাজবংশীর সহিত মৌখিকভাবে এয়াজ বদলনামা মূলে প্রাপ্ত হওয়ার কথা উল্লেখ করা হইলেও তাহাদের পক্ষ থেকে কোন সাফ কবলার বৈধ কাগজপত্র উপস্থাপন করিতে পারে নাই। উল্লেখ থাকে যে, উক্ত বসত ভিটায় ২টি বসত ঘর ও ১টি রান্না ঘর ভাংচুর করিয়া বিভিন্ন মালামাল ও ব্যবহৃত মূল্যবান আসবাবপত্র নিয়া যায়।
নিম্নলিখিত ব্যক্তিগণ তফসিলভুক্ত সম্পত্তির পাশাপাশি বাসিন্দা।স্বাধীনতা বিরোধী কুচক্রী ভূমিদস্যু ও চাঁদাবাজ সন্ত্রাসীদে্র সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের কারনে মুক্তিযোদ্ধা অজিত রঞ্জন বড়ুয়া, উক্ত তপশীলোক্ত সম্পত্তিতে যাতায়াত কিংবা বসবাস করিতে না পারায় এক প্রকার বাধ্য হইয়া অন্যত্র বসবাস করিতেছে এবং তাকে ও তার পরিবারকে বিভিন্ন সময় হত্যার হুমকি ধমকি দিচ্ছে ভূমিদস্যু ও চাঁদাবাজ সন্ত্রাসী নির্মল রাজবংশীও তার সহযোগীরা।স্বাধীনদেশে,স্বাধীনতা বিরোধী কুচক্রী ভূমিদস্যু